I Saw the Devil (2010)
ধরন:- Action, Thriller
ভাষা:- Korean
পরিচালক: Jee-woon Kim
অভিনয়ে:- Lee Byung-hun
Choi Min-sik and Others
TRAILER
কাহিনী সংক্ষেপ:-
এক তুষার বর্ষন রাতে Jang Joo- yun এর গাড়িটা এক নির্জন রাস্তার মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। একাডেমি বাস ড্রাইভার Kyung-chul ঐ রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়িটা দেখে Jang Joo- yun কে বললো তিনি গাড়ি টা ঠিক করে দিবেন।Jang Joo- yun না করলেন। তিনি বলছেন এখনি ট্রাক এসে যাবে। একটু পরে Kyung-chul Jang Joo- yun কে খুন করে। সে তার হাত পা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ কেঁটে ফেলে। Kyung-chul মুলত একজন নষ্ট মস্তিষ্কের সাইকো কিলার। Jang Joo- yun হত্যার খুনি কে কেউ জানে না।Kim Soo-hyun একজন সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট।Jang Joo- yun Kim এর বাগদত্তা। Joo yun এর মৃত্যু তে Kim খুব ভেংগে পড়ে। সে দু সপ্তাহের ছুটি নিয়ে Joo yun এর খুনি কে খুঁজে বের করবে।
সে সিরিয়াল কিলারদের পেছনে ছুটতে থাকে এবং অবশেষে স্ত্রীর হত্যাকারী সাইকোকে খুজে পায়।
হত্যা করলেই কি হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হয়ে যাবে? Soo-hyun এর কাছে অন্তত তা নয়।এখন সে কীভাবে প্রতিশোধ নিবে তা জানতে হলে দেখে নিতে হবে এই মুভিটি।
★আমি শয়তান দেখেছি। প্রতিশোধ টা ভয়ংকর কতটা ভয়ংকর হয় তার নুন্যতম ধারণা হলেও পাবেন। প্রতিহিংসার আগুন জ্বলা এজেন্ট Kim এর প্রতিশোধ আপনাকে বারবার ভাবাবে। Kim এর প্রতিশোধ গ্রহন টা হল, বাঘ তার শিকার কে বারবার হাতের কাছে পেয়েও ছেড়ে দেয়। যখন শিকার দুর্বল হয়ে পড়ে তখনই তাকে শেষ মরণ টা দেয়। Kim সাইকো কিলার কে ধরে তাকে মেড়ে কিছুটা আহত করে ছেড়ে দেয়। এক পর্যায়ে সাইকো কিলার বলে, তুই আমাকে একেবারে মেরে ফেলস না কেন? জবাবে Kim: তকে এতটা সহজ মরণ দিলে প্রথমেই দিতে পারবো। তকে তিলে তিলে মৃত্যু দিবো। আমি তো তর দুঃস্বপ্ন! মুভিতে বিকৃত সিন কিছু আছে সেখানে সাইকো রা যে কি রকমের বিকৃত মস্তিষ্কের সেটা দেখা যায়। কোরিয়ান মুভির একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, তারা যখন মুভিতে ইমোশন সিন তৈরি করে তখন সেই সিনটা খুব টাচ করে হৃদয়ে। কান্না দেখলে মনে হয় যেন বাস্তবে কাঁদছে। ভালোবাসার জায়গা টা তারা হয়তো এভাবেই দখল করে নেয় মানুষের কাছ থেকে। সাজেস্ট রইলো তাদের জন্য যারা পিওর সাইকো থ্রিলার মুভি লাভারস।
ক্রেডিট Rafsan Ahmed
মুভিটি ইউটিউব এ দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন বা ডাউনলোড লিংক লাগলে কমেন্ট করুন।
ভাষা:- Korean
পরিচালক: Jee-woon Kim
অভিনয়ে:- Lee Byung-hun
Choi Min-sik and Others
TRAILER
কাহিনী সংক্ষেপ:-
এক তুষার বর্ষন রাতে Jang Joo- yun এর গাড়িটা এক নির্জন রাস্তার মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়। একাডেমি বাস ড্রাইভার Kyung-chul ঐ রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় গাড়িটা দেখে Jang Joo- yun কে বললো তিনি গাড়ি টা ঠিক করে দিবেন।Jang Joo- yun না করলেন। তিনি বলছেন এখনি ট্রাক এসে যাবে। একটু পরে Kyung-chul Jang Joo- yun কে খুন করে। সে তার হাত পা এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ কেঁটে ফেলে। Kyung-chul মুলত একজন নষ্ট মস্তিষ্কের সাইকো কিলার। Jang Joo- yun হত্যার খুনি কে কেউ জানে না।Kim Soo-hyun একজন সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট।Jang Joo- yun Kim এর বাগদত্তা। Joo yun এর মৃত্যু তে Kim খুব ভেংগে পড়ে। সে দু সপ্তাহের ছুটি নিয়ে Joo yun এর খুনি কে খুঁজে বের করবে।
সে সিরিয়াল কিলারদের পেছনে ছুটতে থাকে এবং অবশেষে স্ত্রীর হত্যাকারী সাইকোকে খুজে পায়।
হত্যা করলেই কি হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হয়ে যাবে? Soo-hyun এর কাছে অন্তত তা নয়।এখন সে কীভাবে প্রতিশোধ নিবে তা জানতে হলে দেখে নিতে হবে এই মুভিটি।
★আমি শয়তান দেখেছি। প্রতিশোধ টা ভয়ংকর কতটা ভয়ংকর হয় তার নুন্যতম ধারণা হলেও পাবেন। প্রতিহিংসার আগুন জ্বলা এজেন্ট Kim এর প্রতিশোধ আপনাকে বারবার ভাবাবে। Kim এর প্রতিশোধ গ্রহন টা হল, বাঘ তার শিকার কে বারবার হাতের কাছে পেয়েও ছেড়ে দেয়। যখন শিকার দুর্বল হয়ে পড়ে তখনই তাকে শেষ মরণ টা দেয়। Kim সাইকো কিলার কে ধরে তাকে মেড়ে কিছুটা আহত করে ছেড়ে দেয়। এক পর্যায়ে সাইকো কিলার বলে, তুই আমাকে একেবারে মেরে ফেলস না কেন? জবাবে Kim: তকে এতটা সহজ মরণ দিলে প্রথমেই দিতে পারবো। তকে তিলে তিলে মৃত্যু দিবো। আমি তো তর দুঃস্বপ্ন! মুভিতে বিকৃত সিন কিছু আছে সেখানে সাইকো রা যে কি রকমের বিকৃত মস্তিষ্কের সেটা দেখা যায়। কোরিয়ান মুভির একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, তারা যখন মুভিতে ইমোশন সিন তৈরি করে তখন সেই সিনটা খুব টাচ করে হৃদয়ে। কান্না দেখলে মনে হয় যেন বাস্তবে কাঁদছে। ভালোবাসার জায়গা টা তারা হয়তো এভাবেই দখল করে নেয় মানুষের কাছ থেকে। সাজেস্ট রইলো তাদের জন্য যারা পিওর সাইকো থ্রিলার মুভি লাভারস।
ক্রেডিট Rafsan Ahmed
Symon Alex ভাইয়ের করা বাংলা
সাব আছে , তিনি খুব ভালো সাব করেছেন। ধন্যবাদ ভাই বাংলা সাবটাইটেল দিয়ে মাতৃভাষায় মুভিটি উপভোগ করিয়ে দেওয়ার জন্য।মুভিটি ইউটিউব এ দেওয়া আছে দেখে নিতে পারেন বা ডাউনলোড লিংক লাগলে কমেন্ট করুন।
বিঃদ্রঃ মুভিটির মধ্যে কিছু ১৮+ দৃশ্য আছে তাই সবাই নিজ দায়িত্বে দেখবেন,মুভিতে প্রচুর ভায়োলেন্স আর রক্তপাত আছে, যারা ভায়োলেন্স সহ্য করতে পারেন না আর যাদের হার্ট দূর্বল দয়া করে তারা দেখবেন না।
[ভুলত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে ]
[ভুলত্রুটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ সবাইকে ]
No comments